Physical Address
304 North Cardinal St.
Dorchester Center, MA 02124
Physical Address
304 North Cardinal St.
Dorchester Center, MA 02124
আপনার যদি ওয়েবসাইট থাকে, সেই সাইটে পোষ্টে করার আগে যদি Proof Reading না করেন। তাহলে ওই ব্লোগ পোষ্টের মধ্যে ১০০% অনেকগুলো বানান ভুল থাকবে, যখন কেউ ভিজিট করে পড়তে থাকবে তখন তারা দেখতে পাবে ভুলগুলো, কমেন্ট করে জানালে আপনি জানতে পারবেন,না হয় কখনোই আপনি এসব ভুল ধরতে পারবেন না।পোষ্টের মধ্যে কি কি ভুল করেছেন, এইসব ছোট খাটো ভুলের জন্য ওয়েবসাইটের রেংকিং এ সমস্যা হতে পারে।
আর আপনি আপনার ওয়েবসাইটকে যদি সফলতার সহিত সামনে আগায় নিয়ে যেতে চান, সেজন্য আপনাকে হাই কুয়ালিটি পোষ্ট লিখতে হবে এবং লেখার সময় সতর্ক থাকতে হবে, যেন কোন প্রকার গ্রামার মিসটেক না হয়, আর এমন কিছু বাদ রাখবেন না যাতে পোষ্টের মুল বিষয় এ বাদ পরে যায়।
Read More: অন্য ওয়েবসাইট থেকে কনটেন্ট কপি করা ভাল না খারাপ?
Proof Reading ওয়েবসাইটে পোষ্ট পাবলিশ করার সময়ে সুধু কাজে লাগে না, বাকি অনেক কাজেই এটি লাগে যেমন, ইমেইল সেন্ড করার সময়, ফেচবুক এ পোষ্ট লেখার সময় এবং যেকোন মেসেজ লেখার সময়।
সর্বপ্রথম জানব যে আসলে এই Proof Reading কি? এটার প্রয়োজন কেন আমাদের, সব বিষয়ে জানব আজকে এই পোষ্টের মধ্যে, সম্পুর্ন পোষ্টটি ভাল করে পড়ার অনুরোধ রইলো।
ওয়েবসাইটের জন্য পোষ্ট লেখার পর পাবলিশ করার আগে সম্পুর্ন পোষ্টটি আবার পড়ে চেক করে নেয়া, যাতে কোন বানানের ভুল না থেকে, প্রয়োজনীয় কোন অংশ বাদ পড়ে যায়নি তো, এটা পড়ার পর আমরা কনফার্ম হই যে এই পোষ্টটি পাবলিশ করার উপযুক্ত এখন।
Proof Reading করার এটাই সুবিধা, লেখার সময় কোন ভুল হলে সাথে সেটা ধরতে পারি না, কিন্তু Proof Reading করার সময় সহজে ভুল টা দেখতে পারি।
আপনি আমি সবাই জানি টাইপিং করার সময় এমনিতে অনেক ভুল হয়ে যায়, সেটা ওই সময় বার বার দেখলেও চোখের সামনে আসে না। তাই পরে ঠান্ডা মাথায় দেখে ঠিক করে নেয়া যায় সহজে।
Proof Reading করা তো ওতটাও কঠিন কাজ না, তবু অনেক জন আছে যাদের গ্রামার আর্টিকেলে বেশি ধারনা নেই। সেজন্য Proof Reading সঠিক ভাবে করতে পারেন না। তাহলে আপনি এই প্রসেস টা ভাল করে দেখতে পারেন।
আপনি যদি আমার মত বাংলায় পোষ্ট লিখেন তাহলে তো আপনি নিজেই সব ধরতে পারবেন, কারন আমরা বাঙ্গালি, তবু কিন্তু একটা কথা আছে, আমরা বাঙ্গালি হয়েও বাংলা ব্যাকরনের নিয়ম কানুন বেশি জানি না। যেটা সচরচর ব্যবহার করি, তা দিয়েই কাজ চালায় দেই।
English এ কনটেন্ট লেখার সময় গ্রামার আর্টিকেল এ বেশি ফোকাস দিতে হয়, সেজন্য আপনি প্রথমে গুগল থেকে ক্রোম অথবা ফায়ার ফক্স ব্রাউজারের মধ্যে Grammarly Extension Install করে নিবেন। গ্রামার্লির সাহায্যে সহজে আপনি পোষ্টের মধ্যে কি কি মিসটেক করেছেন, বানান থেকে শুরু করে গ্রামার সব দেখায় দিবে। সেগুলা আপনি এক ক্লিকেই ঠিক করে নিতে পারবেন।
মোবাইলে ব্যবহার করার জন্য প্লে স্টোর থেকে তাদের অফিসিয়াল অ্যাপ ডাউনলোড করে নিবেন। সেখানে সব ঠিকঠাক করে ওয়েবসাইটের মধ্যে পাবলিশ করবেন।
এখানে আরো একটি কথা আপনি যেই টপিকে Proof Reading করতে চাচ্ছেন, সেই বিষয়ে কিন্তু আপনাক হালকা পাতলা জানতে হবে, কোনটা ঠিক ভুল সেটা বুঝতে পারবেন তখন। গুগলে করে বেসিক কিছু বিষয় আগেই জেনে রাখবেন।
Read More: DMCA Protection Bangla
এরপর আপনি যেই পোষ্টের Proof Reading করতে চান,সেই পোষ্টটি সম্পুর্ন লেখার পর ড্রাফটে সেভ করে রাখবেন। ড্রাফটে সেভ করার ৩/৪ ঘন্টা পর পোষ্টটি ওপেন করে Proof Reading শুরু করবেন।
কারণ পোষ্ট লেখার সাথে সাথে যদি Proof Reading করা শুরু করে দেন তাহলে কোন ভুল এ দেখতে পারবেন না। কেননা ভুলগুলি আপনি করেছেন সাথে সাথে আপনার চোখে পরবে না।মাইন্ডকে কিছু সময় রেস্ট দিতে হবে।ওয় টপিক তখন পুরাটায় ভুলে যাবেন তখন ভালভাবে Proof Reading Bangla করতে পারবেন।
ঠান্ডা মাথায় নিরিবিলি পরিবেশে কোথাও বসতে হবে, যাতে পড়ার সময় কেউ আপনাকে ডিস্টার্ব না করতে পারে।ফোকাসটা সুধু পড়ার মধ্যে থাকে।
ব্লগ পোষ্টটি যদি আপনি নিজেও লিখে থাকেন, তাহলে ভাব্বেন যে এটি অন্য কেও লিখে দিছে সেখান থেকে আপনাক ভুল বের করতে হবে। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সব টুকু পড়তে থাকবেন যে পোষ্টের মধ্যে কি বুঝানো হয়ে, সেটি কি আপনি সঠিক ভাবে পেয়েছেন জানতে।
এসব করার পর যতগুলো ভুল বের করতে পারবেন, সবকিছু আপনি বুঝে যাবেন আর সহজে ঠিক করে নিতে পারবেন। আপনার পোষ্টটিও অনেক হাই কুয়ালিটি হয়ে যাবে।
Proof Reading করার সময় আপনাকে ভাবতে হবে একজন ভিজিটর হিসাবে কি কি পাওয়ার কথা এই পোষ্ট থেকে সেটা আমি যথেষ্ট পরিমান পেয়েছি কিনা।
সব কিছু ভাল করে এনালাইসিস করে নিতে হবে।
পোষ্টটি লেখার সময় Grammar Mistake হয়েছে কিনা,হলেও কিররকম হয়েছে ভাল করে সেগুলা লক্ষ্য রাখতে হবে, পরবর্তী কোন পোষ্ট লেখার সময় যেন এমন মিসটেক না হয়।
যতগুলা Grammar Mistake আছে সেগুলা সাথে সাথে ঠিক করে নিতে হবে।
পোষ্ট পড়ার সময় কোন সমস্যা হচ্ছে কিনা, লেখা গুলা বড় বড় লাগতেছে সেগুলা ছোট করে নিতে হবে।পোষ্টের মধ্যে যতগুলো হেডিং সাব-হেডিং আছে সব সাজায় নেয়া লাগবে।
সবসময় চেষ্টা করতে হবে প্যারাগ্রাফ গুলো ছোট ছোট আকারে লিখতে ৩ থেকে ৪ লাইনের মধ্যে, যাতে সবাই সহজে পড়তে পারে।
Read More: Bounce Rate কি?কিভাবে এটি কম করা যায়?
যে বিষয়ে পোষ্ট লিখতেছেন ভুল করে হয়তো কিছু কিছু জিনিস লিখতে ভুলে গেছেন যেটা ওই পোষ্টের জন্য গুরুত্বপুর্ন, সেটা আপনি সহজে Proof Reading করার সময় বুঝতে পারবেন। এখানে তো এই জিনিস লেখার কথা ছিলো কিন্তু ভুলে লেখা হয়নি, সেটা তখন ওখানে ঠিক করে নিবেন।
এতক্ষনে তো আপনি ভাল করেই জেনে গেছেন যে Proof Reading করার মাধ্যেমে আপনি কি কি সুবিধা পাচ্ছেন।
এখন তো আপনি সব বুঝতে পেরেছেন Proof Reading কি? কেন করা জরুরী এবং কিভাবে আপনার ব্লোগ পোষ্ট Proof Reading করবেন সেটিও জেনে গেছেন।
পোষ্ট লেখার সাথে সাথে যারা Proof Reading করে থাকেন। তাদের বলব এখন থেকে আর সেটা করার চেষ্টা করবেন না, যেহুতু অনেক সময় নিয়ে আপনি একটা পোষ্ট লিখতেছেন, আরেকটু ধৈর্য নিয়ে ৩/৪ ঘন্টা অপেক্ষা করতে মনে হয়না তেমন কোন সমস্যা হবে আপনার। সেই ৩/৪ ঘন্টা আপনি আলাদা কাজে লাগাবেন।
আপনি যদি আগে থেকে Proof Reading করে থাকেন ,আপনার Proof Reading করার প্রসেস টা অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। পোষ্টটি কেমন লেগেছে সেটিও জানাতে ভুলবেন না।